Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

Library List
গ্রন্থাগার সমাজ উন্নয়নের বাহন। একটি জাতির মেধা, মনন, ইতিহাস ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির ধারণ ও লালনপালনকারী হিসেবে গ্রন্থাগার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সর্বসাধারণের মধ্যে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে গ্রন্থাগারের সুদূরপ্রসারী ভূমিকা রয়েছে। তাই গ্রন্থাগারকে বলা হয় ‘জনগণের বিশ্ববিদ্যালয়’।
মানুষের বই পড়ার আগ্রহ থেকেই গ্রন্থাগারের উত্পত্তি। গ্রন্থাগারের ইতিহাস বেশ পুরোনো। প্রথম দিকে মানুষ নিজের ঘরের কোণে, মন্দির মসজিদ উপাসনালয়ে এবং রাজকীয় ভবনে গ্রন্থ সংরক্ষণ করতে শুরু করে। রোমে প্রথম গ্রন্থাগার স্থাপিত হয়। সর্বসাধারণের মধ্যে জ্ঞানবিস্তারের জন্যে খ্রিস্টীয় প্রথম শতাব্দীতে গ্রন্থাগার স্থাপিত হয়। রোম ছাড়াও প্রাচীনকালে ব্যাবিলন, মিশর, চীন, ভারত ও তিব্বতে গ্রন্থাগার স্থাপিত হয়েছিল। মুসলমানদের শাসন আমলে অনেক সমৃদ্ধ গ্রন্থাগার স্থাপিত হয়েছিল বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। সভ্যতার ইতিহাসে স্পেনে গ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠার জন্য দেশটি বিশ্বের গুণী-জ্ঞানীদের তীর্থভূমিতে পরিণত হয়েছিল। দেহের পুষ্টি জোগায় খাদ্য, আর বই জোগায় মনের খাদ্য। তাই ‘বই’ সভ্য মানুষের নিত্যসঙ্গী। জ্ঞানের বহিঃ প্রকাশ হচ্ছে গ্রন্থ। লেখক লেখেন, প্রকাশক ছাপেন, বিক্রেতা বই বিক্রি করেন আর গ্রন্থাগারিক তা সংগ্রহ করে যথাযথ বিন্যাস করেন এবং পাঠক সমাজ ঐসব উপাদান থেকে মনের খোরাক এবং জ্ঞানলাভে সমর্থ হন।
 
পুঠিয়া উপজেলায় দুইটি গ্রন্থাগার রয়েছে।

১। উপজেলা পরিষদ পাঠাগার
    পাঠাগার খোলা ও বন্ধের সময়ঃ বিকাল ৪.০০ টা থেকে রাত ৮.০০ পর্যন্ত ( সাপ্তাহিক ছুটির দিন বাদে)
    বই সংখ্যাঃ ৩৫০০ টি

    লাইব্রেরিয়ানের সাথে যোগাযোগঃ
    মোঃ জাহিদুল ইসলাম
    লাইব্রেরিয়ান, উপজেলা পরিষদ পাঠাগার
    মোবাইলঃ ০১৭২৩-৩০৫৮৮৯

২। চারানী বাজারে নবকল্লোল ক্লাব মুক্তিযোদ্ধা পাঠাগার