Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

নদ নদীর তলিকা

নদ-নদী বিধৌত বাংলাদেশকে বলা হয়- নদীমাতৃক দেশ। নদ-নদী বাংলার ভূ-প্রকৃতি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করেছে। নদ-নদীর গতিপ্রকৃতি বাংলার আকার-আকৃতি নির্ধারণ করেছে। নদ-নদীর স্রোতধারার সাথে বাংলার সভ্যতা ও অর্থনৈতিক বুনিয়াদের অনেক কিছু জড়িত। তার প্রধান কারণ নদী পথই এক সময় ছিল মানুষের যাতায়াতের সহজ  পথ। কাজেই ব্যবসা-বাণিজ্য, লেন-দেন, আদান-প্রদান, যাতায়াত সবই প্রায় গড়ে উঠেছে নৌপথকে কেন্দ্র করে। নদী পথেই মালপত্র পরিবহন ছিল সহজ এবং কোনো কোনো অঞ্চলে একমাত্র পরিবহন ব্যবস্থা ছিল নৌপথ।  

নদী এ অঞ্চলের পারস্পরিক সম্পর্ক ও সমাজ বিনির্মাণেও অন্যতম ভূমিকা পালন করে আসছে। বাংলায় নদীকেন্দ্রিক কৃষি ব্যবস্থায় পানি সেচের প্রয়োজনে চাষাবাদের কারণে দলবদ্ধভাবে কাজ করতে হয়। এতে মানুষ গোষ্ঠী, পরিবার, সমাজ ও দলগত চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়। নদীনির্ভরতা মানুষের জীবনযাপনকে করে তুলেছে অনেক বেশি সামাজিক, সহনশীল, পরোপকারী ও সমাজসচেতন।

 

পুঠিয়া উপজেলার মধ্য দিয়ে  তিনটি নদী  বয়ে গেছে। নদীগুলো-

১। বারনই নদী, এটি শিলমাড়ীয়া ইউনিয়নের সাধনপুরে অবস্থিত।

২। মুছাখাঁ নদী, এটি জিউপাড়া ইউনিয়নে পাশ দিয়ে বয়ে গেছে।

৩। নারোদ নদী ,এটি বানেশ্বর ইউনিয়নের বালিয়াঘাটি রঘুরামপুর গ্রামের মধ্যদিয়ে বয়েগেছে।